tags

New bengali quotes Status, Photo, Video

Find the latest Status about bengali quotes from top creators only on Nojoto App. Also find trending photos & videos about bengali quotes.

  • Latest
  • Popular
  • Video

White কেনো তুমি এত পাশে মন যে বোঝে না কে আর আছে তোমার মাঝে হৃদয় বোঝেনা, স্বপ্ন আছে অনেক চোখে তাও মানে না, আর কি আছে হৃদয় মাঝে কেনো bujhba na ©Subrat

#GoodMorning #Bengali  White কেনো তুমি এত পাশে মন যে বোঝে না 
কে আর আছে তোমার মাঝে হৃদয় বোঝেনা, 
স্বপ্ন আছে অনেক চোখে তাও মানে না, 
আর কি আছে হৃদয় মাঝে
কেনো bujhba na

©Subrat

সাল- ২০৩০ অমিত নিজের গাড়ি থেকে নেমে এগিয়ে গেল বারের দিকে। মোবাইল চেক করে দেখল, পাখির ১২ খানা কল। পাখির সাথে ওর রিলেশনশিপ খুব টালমাটাল অবস্থার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে আর এক তুমুল ঝগড়া থেকে এখুনি অমিত আসল। পাখি কে কল না করে অমিত ঘরে ফোন লাগাল --"বাবা, আজ আমি বাড়ি আসব না। ফ্ল্যাটে রিতেশ কে ডেকেছি, ওখানেই থাকবো।" বলে ফোন রেখে দিল। বারে ঢুকতেই অমিত তাল দেয়া শুরু করল আর হালকা ভাবে বসল ড্রিঙ্কস কাউন্টরের সামনে। ওয়েটার অমিত কে চিন্ত তাই অমিত কে আলাদা করে কিছু বলতে হয়েনি। ২ পেগ খাওয়ার পরে অমিত দেখে ওর মোবাইলে পাখির কল। অনিচ্ছাকৃত ফোন তুলল। --"অরে কি হয়েছে? কেন বার বার ফোন করে ডিস্টার্ব করছ? বুঝতে পারছ না আমি কথা বলতে ইনট্রেসটেড নই?"....... "ভালো হয়েছে জেনে গেছো, চোখ খুলে গেছে।".... " আমার লাইফ, আমি যা পারি করি।" অমিত বলে ফোন কেটে দিয়ে রাগের মাথায় মোবাইল অফ করে দিল। গ্লাসের নিচে কিছু টাকা রেখে ওয়েটার কে ইশারা করল। বেড়িয়ে গিয়ে সিগারেট ধরিয়ে দাড়িয়েছে তখন ওর নজর পড়ল সামনে থেকে আসা এক মেয়ের ওপরে। মেয়েটা দেখতে অপুর্ব সুন্দর আর সবচেয়ে ভালো সুযোগ কি ওর সাথে কেউ নেই। অমিতের সামনে থেকে যখন মেয়েটা গেল তখন অমিত ওর গন্ধ পেল। অমিত সিগারেট শেষ করে আবার বারে ঢুকল। দেখল মেয়েটা একটা টেবিলে একা বসে। অনেক ছেলেদের নজর গেছে ওর দিকে কিন্তু কেউ সাহস করে ওর কাছে যাচ্ছে না। অমিত একটা আলাদা জায়গায় গিয়ে বসল যেখান থেকে ও মেয়েটাকে মুখোমুখি দেখতে পারবে। মেয়েটা উঠে ডান্স ফ্লোরে গেল আর গানের ওপর নাচ শুরু করল। দেখে বোঝা যাচ্ছে নেশা ধরে গেছে। সুযোগ দেখে অনেক ছেলে ওর আশপাশে ঘিরে নাচ্ছে। অমিত আর ওদিকে তাকাল না। নিজের ড্রিঙ্কস নিয়ে বসে রইল। --"কোনো অচেনা মেয়ের জন্য কাউকে প্রথম বার জেলাস হতে দেখলাম।" একটা অচেনা আওয়াজ পেয়ে অমিত ঘুড়ল। পিছনে সেই মেয়েটা দাড়িয়ে। --"তোমার কেনো এমন মনে হল, মিস?" --"তৃষ্ণা।" নাম বলে সামনে এসে বসল অমিতের। অমিত এবার ওর থেকে চোখ ফেরাতে পারছে না। --"এই দেখো। যে এখানে আসা থেকে নিয়ে এখনও পর্যন্ত আমার থেকে নজর এড়াতে পারছে না, সেই অমিত রায় আবার জিজ্ঞাসা করছে।" বলে হালকা হাঁসি দিল --"তুমি আমাকে চেনো!" তৃষ্ণা এইটা শুনে অমিতের একদম সামনে নিজের মুখটা নিয়ে গিয়ে বলল --"এই চেহারা ভুলে যাওয়ার মত নয়।" কথা শেষ করে তৃষ্ণা হালকা করে নিজের ঠোঁট অমিতের গালের পাশে রাখল আর সরে আসল। অমিত উঠল আর তৃষ্ণার হাত ধরে নিয়ে গেলো বারের এক কোনায়। হঠাৎ করে তৃষ্ণা কে দেওয়ালে ঠেলে দিয়ে ওকে গাঢ় চুমু খেল অমিত। তৃষ্ণা নিজের দুটো হাত অমিতের কাঁধে রেখে ওকে আরও কাছে টানল। অমিত তৃষ্ণার উপরের ঠোঁটে চুমু দিচ্ছিল আর তৃষ্ণা অমিতের নিচের ঠোঁট আস্তে আস্তে চুষছে। ©Ananta Dasgupta

#Bengali #revenge #Quotes #story  সাল- ২০৩০
অমিত নিজের গাড়ি থেকে নেমে এগিয়ে গেল বারের দিকে। মোবাইল চেক করে দেখল, পাখির ১২ খানা কল। পাখির সাথে ওর রিলেশনশিপ খুব টালমাটাল অবস্থার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে আর এক তুমুল ঝগড়া থেকে এখুনি অমিত আসল। পাখি কে কল না করে অমিত ঘরে ফোন লাগাল

--"বাবা, আজ আমি বাড়ি আসব না। ফ্ল্যাটে রিতেশ কে ডেকেছি, ওখানেই থাকবো।" বলে ফোন রেখে দিল। 

বারে ঢুকতেই অমিত তাল দেয়া শুরু করল আর হালকা ভাবে বসল ড্রিঙ্কস কাউন্টরের সামনে। ওয়েটার অমিত কে চিন্ত তাই অমিত কে আলাদা করে কিছু বলতে হয়েনি। ২ পেগ খাওয়ার পরে অমিত দেখে ওর মোবাইলে পাখির কল। অনিচ্ছাকৃত ফোন তুলল। 

--"অরে কি হয়েছে? কেন বার বার ফোন করে ডিস্টার্ব করছ? বুঝতে পারছ না আমি কথা বলতে ইনট্রেসটেড নই?"....... "ভালো হয়েছে জেনে গেছো, চোখ খুলে গেছে।".... " আমার লাইফ, আমি যা পারি করি।" অমিত বলে ফোন কেটে দিয়ে রাগের মাথায় মোবাইল অফ করে দিল। গ্লাসের নিচে কিছু টাকা রেখে ওয়েটার কে ইশারা করল। বেড়িয়ে গিয়ে সিগারেট ধরিয়ে দাড়িয়েছে তখন ওর নজর পড়ল সামনে থেকে আসা এক মেয়ের ওপরে। মেয়েটা দেখতে অপুর্ব সুন্দর আর সবচেয়ে ভালো সুযোগ কি ওর সাথে কেউ নেই। অমিতের সামনে থেকে যখন মেয়েটা গেল তখন অমিত ওর গন্ধ পেল। 

অমিত সিগারেট শেষ করে আবার বারে ঢুকল। দেখল মেয়েটা একটা টেবিলে একা বসে। অনেক ছেলেদের নজর গেছে ওর দিকে কিন্তু কেউ সাহস করে ওর কাছে যাচ্ছে না। অমিত একটা আলাদা জায়গায় গিয়ে বসল যেখান থেকে ও মেয়েটাকে মুখোমুখি দেখতে পারবে। 

মেয়েটা উঠে ডান্স ফ্লোরে গেল আর গানের ওপর নাচ শুরু করল। দেখে বোঝা যাচ্ছে নেশা ধরে গেছে। সুযোগ দেখে অনেক ছেলে ওর আশপাশে ঘিরে নাচ্ছে। অমিত আর ওদিকে তাকাল না। নিজের ড্রিঙ্কস নিয়ে বসে রইল। 

--"কোনো অচেনা মেয়ের জন্য কাউকে প্রথম বার জেলাস হতে দেখলাম।" একটা অচেনা আওয়াজ পেয়ে অমিত ঘুড়ল। পিছনে সেই মেয়েটা দাড়িয়ে। 
--"তোমার কেনো এমন মনে হল, মিস?"
--"তৃষ্ণা।" নাম বলে সামনে এসে বসল অমিতের। অমিত এবার ওর থেকে চোখ ফেরাতে পারছে না। 
--"এই দেখো। যে এখানে আসা থেকে নিয়ে এখনও পর্যন্ত আমার থেকে নজর এড়াতে পারছে না, সেই অমিত রায় আবার জিজ্ঞাসা করছে।" বলে হালকা হাঁসি দিল
--"তুমি আমাকে চেনো!" তৃষ্ণা এইটা শুনে অমিতের একদম সামনে নিজের মুখটা নিয়ে গিয়ে বলল
--"এই চেহারা ভুলে যাওয়ার মত নয়।" কথা শেষ করে তৃষ্ণা হালকা করে নিজের ঠোঁট অমিতের গালের পাশে রাখল আর সরে আসল। অমিত উঠল আর তৃষ্ণার হাত ধরে নিয়ে গেলো বারের এক কোনায়। হঠাৎ করে তৃষ্ণা কে দেওয়ালে ঠেলে দিয়ে ওকে গাঢ় চুমু খেল অমিত। তৃষ্ণা নিজের দুটো হাত অমিতের কাঁধে রেখে ওকে আরও কাছে টানল। অমিত তৃষ্ণার উপরের ঠোঁটে চুমু দিচ্ছিল আর তৃষ্ণা অমিতের নিচের ঠোঁট আস্তে আস্তে চুষছে।

©Ananta Dasgupta
#Bengali #Feeling #Kolkata #Quotes #writer #Kobita  White আমি ভালোবেসে হারিনি,
 হেরেছি আমার স্বপ্নের কাছে,
আমি কখনো হারিয়ে গেলে,
 কেউ রাখবেনা আমায় স্মৃতির ভাজে,
আমি হেরেছি বারে বার,
হেরেছি নিজের অস্তিত্ব কে নিয়ে,
তোমরা চলে গেছো আমায় ভালোবাসার স্বপ্ন দিয়ে।

©Hasnayen Ornil

আমার আক্ষেপ #Bengali #Poetry #writer #Poet #Kolkata #Bengali #Kobita #poem #SAD #Feeling

81 View

#Bengali #Music #viral #poem

White বিচ্ছেদ মিটিয়ে যখন তুমি এসেছিলে, মনের মধ্যে শান্তির সৃষ্টি হয়েছিল। অনেক কথা, অনেক ভালোবাসা নিয়ে, আমাদের জীবন জ্যোৎস্নায় ভরেছিল। একই সময় দাড়িয়ে দেখতাম চাঁদের আলো একই কথা না জানি কত বার বলতাম, শুনতাম। তোমার আসা জীবন দিয়ে গেয়েছিল। কিন্তু রাতের চাঁদ দিনের আলোয় টেকেনা। চার দিনের সম্বল নিয়ে সারা জীবন কাটানো যায়না। আমার আশা আমাকে অন্য রাস্তায় নিয়ে গেছে। তোমাকে পাওয়া আর হারিয়ে দেওয়ার মাঝে রেখে গেছে। বিশ্বাসের সমুদ্র থেকে কখনো নিজেকে বের করিনি। কখনো কোনো মোড়ে তোমাকে অচেনা করার চেষ্টা করিনি। যেমন তোমাকে পেয়ে মন আনন্দ উন্মাদ হয়েছিল। ঠিক এমনই তোমার জন্য মন চিতকার করেছিল। সেই জ্যোৎস্না রাত রোজ আসে, প্রশ্ন করে। আমি এখন নিঃশব্দ থাকি, জানলা বন্ধ রেখে নিজের ঘরে। ©Ananta Dasgupta

#bengaliwriter #bengalistory #BengaliPoem #moon_day #Bengali  White বিচ্ছেদ মিটিয়ে যখন তুমি এসেছিলে, 
মনের মধ্যে শান্তির সৃষ্টি হয়েছিল। 
অনেক কথা, অনেক ভালোবাসা নিয়ে, 
আমাদের জীবন জ্যোৎস্নায় ভরেছিল।
একই সময় দাড়িয়ে দেখতাম চাঁদের আলো
একই কথা না জানি কত বার বলতাম, শুনতাম। 
তোমার আসা জীবন দিয়ে গেয়েছিল। 
কিন্তু রাতের চাঁদ দিনের আলোয় টেকেনা। 
চার দিনের সম্বল নিয়ে সারা জীবন কাটানো যায়না। 
আমার আশা আমাকে অন্য রাস্তায় নিয়ে গেছে। 
তোমাকে পাওয়া আর হারিয়ে দেওয়ার মাঝে রেখে গেছে। 
বিশ্বাসের সমুদ্র থেকে কখনো নিজেকে বের করিনি। 
কখনো কোনো মোড়ে তোমাকে অচেনা করার চেষ্টা করিনি। 
যেমন তোমাকে পেয়ে মন আনন্দ উন্মাদ হয়েছিল। 
ঠিক এমনই তোমার জন্য মন চিতকার করেছিল।
সেই জ্যোৎস্না রাত রোজ আসে, প্রশ্ন করে। 
আমি এখন নিঃশব্দ থাকি, জানলা বন্ধ রেখে নিজের ঘরে।

©Ananta Dasgupta

আমি অনিরুদ্ধ। ডাক নাম অনি। আজ ১২ দিন হল আমি কিছু লিখিনি নিজের কিছু ব্যক্তিগত কারনের জন্য। ১২ দিন! দেখলে মনে হয় এই তো কেটে গেল। কিন্তু এই ১২ দিন আমার জীবনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিনের মধ্যে সবসময় পড়বে। এই দিন গুলোর মধ্যে আমি অনেক কিছু বুঝতে পেরেছি, জানতে পেরেছি। হয়তো সবকটা ঠিক না হতে পারে কিন্তু কিছুটা এগোনোর মত রাস্তা পাওয়া গেছে। আমার একটা খারাপ অভ্যাস আছে। আমি লোকজনের সামনে অতটা ফ্রি না যতটা আমি একা থাকলে হই। এই কারনে আমি বুঝিয়ে বলতে হয়তো অক্ষম। এই ১২ দিন আমাকে অনেক কিছু শিখিয়েছে। একা আমি আগেও থেকেছি কিন্তু এইটা একটা আলাদা অনুভূতি। জানতে পেরেছি নিজের চিতকার টা বাইরে বের করা কতটা দরকার। মুখ চাপা রেখে তো অনেক কষ্টই আমার বালিশ ভিজিয়েছে কিন্তু মাঝে মাঝে একটা চিতকার দরকার। বুঝতে পেরেছি জীবনে হুশে আসতে হলে মাঝে মাঝে বেহুশ হওয়া টাও দরকার। জানতে পারলাম এই ব্যস্ত জীবনে কারোর কাছে অত সময় নেই জানার জন্য, অন্যর জীবনে কি হচ্ছে। দেখলাম, বুঝলাম, শিখলাম। নিজের ঠিক, নিজের ভুল, নিজের বোকামি, নিজের অবহেলা। জানলাম মনের ভাবনা সবার এক থাকে না। আমি যার জন্য যতটা ভাবছি, তারা নাও ভাবতে পারে। বুঝতে পারলাম, এই হাঁসি, কান্না, চিন্তা, অভিমান, কষ্ট, ক্ষত আর বেহুশির পরেও আমি হারিনি। কেউ আছে যে আমাকে সামলে রেখেছে। শিক্ষা পেলাম, প্রত্যাশা হীন ভালোবাসার জীবন কি ভাবে চালাতে হয়। ©Ananta Dasgupta

#bengaliwriting #anantadasgupta #bengalistory #Bengali #Quotes  আমি অনিরুদ্ধ। ডাক নাম অনি। আজ ১২ দিন হল আমি কিছু লিখিনি নিজের কিছু ব্যক্তিগত কারনের জন্য। ১২ দিন! দেখলে মনে হয় এই তো কেটে গেল। কিন্তু এই ১২ দিন আমার জীবনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিনের মধ্যে সবসময় পড়বে। এই দিন গুলোর মধ্যে আমি অনেক কিছু বুঝতে পেরেছি, জানতে পেরেছি। হয়তো সবকটা ঠিক না হতে পারে কিন্তু কিছুটা এগোনোর মত রাস্তা পাওয়া গেছে। 

আমার একটা খারাপ অভ্যাস আছে। আমি লোকজনের সামনে অতটা ফ্রি না যতটা আমি একা থাকলে হই। এই কারনে আমি বুঝিয়ে বলতে হয়তো অক্ষম। এই ১২ দিন আমাকে অনেক কিছু শিখিয়েছে। একা আমি আগেও থেকেছি কিন্তু এইটা একটা আলাদা অনুভূতি। 

জানতে পেরেছি নিজের চিতকার টা বাইরে বের করা কতটা দরকার। মুখ চাপা রেখে তো অনেক কষ্টই আমার বালিশ ভিজিয়েছে কিন্তু মাঝে মাঝে একটা চিতকার দরকার। বুঝতে পেরেছি জীবনে হুশে আসতে হলে মাঝে মাঝে বেহুশ হওয়া টাও দরকার। জানতে পারলাম এই ব্যস্ত জীবনে কারোর কাছে অত সময় নেই জানার জন্য, অন্যর জীবনে কি হচ্ছে। দেখলাম, বুঝলাম, শিখলাম। নিজের ঠিক, নিজের ভুল, নিজের বোকামি, নিজের অবহেলা। 

জানলাম মনের ভাবনা সবার এক থাকে না। আমি যার জন্য যতটা ভাবছি, তারা নাও ভাবতে পারে। বুঝতে পারলাম, এই হাঁসি, কান্না, চিন্তা, অভিমান, কষ্ট, ক্ষত আর বেহুশির পরেও আমি হারিনি। কেউ আছে যে আমাকে সামলে রেখেছে। শিক্ষা পেলাম, প্রত্যাশা হীন ভালোবাসার জীবন কি ভাবে চালাতে হয়।

©Ananta Dasgupta

White কেনো তুমি এত পাশে মন যে বোঝে না কে আর আছে তোমার মাঝে হৃদয় বোঝেনা, স্বপ্ন আছে অনেক চোখে তাও মানে না, আর কি আছে হৃদয় মাঝে কেনো bujhba na ©Subrat

#GoodMorning #Bengali  White কেনো তুমি এত পাশে মন যে বোঝে না 
কে আর আছে তোমার মাঝে হৃদয় বোঝেনা, 
স্বপ্ন আছে অনেক চোখে তাও মানে না, 
আর কি আছে হৃদয় মাঝে
কেনো bujhba na

©Subrat

সাল- ২০৩০ অমিত নিজের গাড়ি থেকে নেমে এগিয়ে গেল বারের দিকে। মোবাইল চেক করে দেখল, পাখির ১২ খানা কল। পাখির সাথে ওর রিলেশনশিপ খুব টালমাটাল অবস্থার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে আর এক তুমুল ঝগড়া থেকে এখুনি অমিত আসল। পাখি কে কল না করে অমিত ঘরে ফোন লাগাল --"বাবা, আজ আমি বাড়ি আসব না। ফ্ল্যাটে রিতেশ কে ডেকেছি, ওখানেই থাকবো।" বলে ফোন রেখে দিল। বারে ঢুকতেই অমিত তাল দেয়া শুরু করল আর হালকা ভাবে বসল ড্রিঙ্কস কাউন্টরের সামনে। ওয়েটার অমিত কে চিন্ত তাই অমিত কে আলাদা করে কিছু বলতে হয়েনি। ২ পেগ খাওয়ার পরে অমিত দেখে ওর মোবাইলে পাখির কল। অনিচ্ছাকৃত ফোন তুলল। --"অরে কি হয়েছে? কেন বার বার ফোন করে ডিস্টার্ব করছ? বুঝতে পারছ না আমি কথা বলতে ইনট্রেসটেড নই?"....... "ভালো হয়েছে জেনে গেছো, চোখ খুলে গেছে।".... " আমার লাইফ, আমি যা পারি করি।" অমিত বলে ফোন কেটে দিয়ে রাগের মাথায় মোবাইল অফ করে দিল। গ্লাসের নিচে কিছু টাকা রেখে ওয়েটার কে ইশারা করল। বেড়িয়ে গিয়ে সিগারেট ধরিয়ে দাড়িয়েছে তখন ওর নজর পড়ল সামনে থেকে আসা এক মেয়ের ওপরে। মেয়েটা দেখতে অপুর্ব সুন্দর আর সবচেয়ে ভালো সুযোগ কি ওর সাথে কেউ নেই। অমিতের সামনে থেকে যখন মেয়েটা গেল তখন অমিত ওর গন্ধ পেল। অমিত সিগারেট শেষ করে আবার বারে ঢুকল। দেখল মেয়েটা একটা টেবিলে একা বসে। অনেক ছেলেদের নজর গেছে ওর দিকে কিন্তু কেউ সাহস করে ওর কাছে যাচ্ছে না। অমিত একটা আলাদা জায়গায় গিয়ে বসল যেখান থেকে ও মেয়েটাকে মুখোমুখি দেখতে পারবে। মেয়েটা উঠে ডান্স ফ্লোরে গেল আর গানের ওপর নাচ শুরু করল। দেখে বোঝা যাচ্ছে নেশা ধরে গেছে। সুযোগ দেখে অনেক ছেলে ওর আশপাশে ঘিরে নাচ্ছে। অমিত আর ওদিকে তাকাল না। নিজের ড্রিঙ্কস নিয়ে বসে রইল। --"কোনো অচেনা মেয়ের জন্য কাউকে প্রথম বার জেলাস হতে দেখলাম।" একটা অচেনা আওয়াজ পেয়ে অমিত ঘুড়ল। পিছনে সেই মেয়েটা দাড়িয়ে। --"তোমার কেনো এমন মনে হল, মিস?" --"তৃষ্ণা।" নাম বলে সামনে এসে বসল অমিতের। অমিত এবার ওর থেকে চোখ ফেরাতে পারছে না। --"এই দেখো। যে এখানে আসা থেকে নিয়ে এখনও পর্যন্ত আমার থেকে নজর এড়াতে পারছে না, সেই অমিত রায় আবার জিজ্ঞাসা করছে।" বলে হালকা হাঁসি দিল --"তুমি আমাকে চেনো!" তৃষ্ণা এইটা শুনে অমিতের একদম সামনে নিজের মুখটা নিয়ে গিয়ে বলল --"এই চেহারা ভুলে যাওয়ার মত নয়।" কথা শেষ করে তৃষ্ণা হালকা করে নিজের ঠোঁট অমিতের গালের পাশে রাখল আর সরে আসল। অমিত উঠল আর তৃষ্ণার হাত ধরে নিয়ে গেলো বারের এক কোনায়। হঠাৎ করে তৃষ্ণা কে দেওয়ালে ঠেলে দিয়ে ওকে গাঢ় চুমু খেল অমিত। তৃষ্ণা নিজের দুটো হাত অমিতের কাঁধে রেখে ওকে আরও কাছে টানল। অমিত তৃষ্ণার উপরের ঠোঁটে চুমু দিচ্ছিল আর তৃষ্ণা অমিতের নিচের ঠোঁট আস্তে আস্তে চুষছে। ©Ananta Dasgupta

#Bengali #revenge #Quotes #story  সাল- ২০৩০
অমিত নিজের গাড়ি থেকে নেমে এগিয়ে গেল বারের দিকে। মোবাইল চেক করে দেখল, পাখির ১২ খানা কল। পাখির সাথে ওর রিলেশনশিপ খুব টালমাটাল অবস্থার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে আর এক তুমুল ঝগড়া থেকে এখুনি অমিত আসল। পাখি কে কল না করে অমিত ঘরে ফোন লাগাল

--"বাবা, আজ আমি বাড়ি আসব না। ফ্ল্যাটে রিতেশ কে ডেকেছি, ওখানেই থাকবো।" বলে ফোন রেখে দিল। 

বারে ঢুকতেই অমিত তাল দেয়া শুরু করল আর হালকা ভাবে বসল ড্রিঙ্কস কাউন্টরের সামনে। ওয়েটার অমিত কে চিন্ত তাই অমিত কে আলাদা করে কিছু বলতে হয়েনি। ২ পেগ খাওয়ার পরে অমিত দেখে ওর মোবাইলে পাখির কল। অনিচ্ছাকৃত ফোন তুলল। 

--"অরে কি হয়েছে? কেন বার বার ফোন করে ডিস্টার্ব করছ? বুঝতে পারছ না আমি কথা বলতে ইনট্রেসটেড নই?"....... "ভালো হয়েছে জেনে গেছো, চোখ খুলে গেছে।".... " আমার লাইফ, আমি যা পারি করি।" অমিত বলে ফোন কেটে দিয়ে রাগের মাথায় মোবাইল অফ করে দিল। গ্লাসের নিচে কিছু টাকা রেখে ওয়েটার কে ইশারা করল। বেড়িয়ে গিয়ে সিগারেট ধরিয়ে দাড়িয়েছে তখন ওর নজর পড়ল সামনে থেকে আসা এক মেয়ের ওপরে। মেয়েটা দেখতে অপুর্ব সুন্দর আর সবচেয়ে ভালো সুযোগ কি ওর সাথে কেউ নেই। অমিতের সামনে থেকে যখন মেয়েটা গেল তখন অমিত ওর গন্ধ পেল। 

অমিত সিগারেট শেষ করে আবার বারে ঢুকল। দেখল মেয়েটা একটা টেবিলে একা বসে। অনেক ছেলেদের নজর গেছে ওর দিকে কিন্তু কেউ সাহস করে ওর কাছে যাচ্ছে না। অমিত একটা আলাদা জায়গায় গিয়ে বসল যেখান থেকে ও মেয়েটাকে মুখোমুখি দেখতে পারবে। 

মেয়েটা উঠে ডান্স ফ্লোরে গেল আর গানের ওপর নাচ শুরু করল। দেখে বোঝা যাচ্ছে নেশা ধরে গেছে। সুযোগ দেখে অনেক ছেলে ওর আশপাশে ঘিরে নাচ্ছে। অমিত আর ওদিকে তাকাল না। নিজের ড্রিঙ্কস নিয়ে বসে রইল। 

--"কোনো অচেনা মেয়ের জন্য কাউকে প্রথম বার জেলাস হতে দেখলাম।" একটা অচেনা আওয়াজ পেয়ে অমিত ঘুড়ল। পিছনে সেই মেয়েটা দাড়িয়ে। 
--"তোমার কেনো এমন মনে হল, মিস?"
--"তৃষ্ণা।" নাম বলে সামনে এসে বসল অমিতের। অমিত এবার ওর থেকে চোখ ফেরাতে পারছে না। 
--"এই দেখো। যে এখানে আসা থেকে নিয়ে এখনও পর্যন্ত আমার থেকে নজর এড়াতে পারছে না, সেই অমিত রায় আবার জিজ্ঞাসা করছে।" বলে হালকা হাঁসি দিল
--"তুমি আমাকে চেনো!" তৃষ্ণা এইটা শুনে অমিতের একদম সামনে নিজের মুখটা নিয়ে গিয়ে বলল
--"এই চেহারা ভুলে যাওয়ার মত নয়।" কথা শেষ করে তৃষ্ণা হালকা করে নিজের ঠোঁট অমিতের গালের পাশে রাখল আর সরে আসল। অমিত উঠল আর তৃষ্ণার হাত ধরে নিয়ে গেলো বারের এক কোনায়। হঠাৎ করে তৃষ্ণা কে দেওয়ালে ঠেলে দিয়ে ওকে গাঢ় চুমু খেল অমিত। তৃষ্ণা নিজের দুটো হাত অমিতের কাঁধে রেখে ওকে আরও কাছে টানল। অমিত তৃষ্ণার উপরের ঠোঁটে চুমু দিচ্ছিল আর তৃষ্ণা অমিতের নিচের ঠোঁট আস্তে আস্তে চুষছে।

©Ananta Dasgupta
#Bengali #Feeling #Kolkata #Quotes #writer #Kobita  White আমি ভালোবেসে হারিনি,
 হেরেছি আমার স্বপ্নের কাছে,
আমি কখনো হারিয়ে গেলে,
 কেউ রাখবেনা আমায় স্মৃতির ভাজে,
আমি হেরেছি বারে বার,
হেরেছি নিজের অস্তিত্ব কে নিয়ে,
তোমরা চলে গেছো আমায় ভালোবাসার স্বপ্ন দিয়ে।

©Hasnayen Ornil

আমার আক্ষেপ #Bengali #Poetry #writer #Poet #Kolkata #Bengali #Kobita #poem #SAD #Feeling

81 View

#Bengali #Music #viral #poem

White বিচ্ছেদ মিটিয়ে যখন তুমি এসেছিলে, মনের মধ্যে শান্তির সৃষ্টি হয়েছিল। অনেক কথা, অনেক ভালোবাসা নিয়ে, আমাদের জীবন জ্যোৎস্নায় ভরেছিল। একই সময় দাড়িয়ে দেখতাম চাঁদের আলো একই কথা না জানি কত বার বলতাম, শুনতাম। তোমার আসা জীবন দিয়ে গেয়েছিল। কিন্তু রাতের চাঁদ দিনের আলোয় টেকেনা। চার দিনের সম্বল নিয়ে সারা জীবন কাটানো যায়না। আমার আশা আমাকে অন্য রাস্তায় নিয়ে গেছে। তোমাকে পাওয়া আর হারিয়ে দেওয়ার মাঝে রেখে গেছে। বিশ্বাসের সমুদ্র থেকে কখনো নিজেকে বের করিনি। কখনো কোনো মোড়ে তোমাকে অচেনা করার চেষ্টা করিনি। যেমন তোমাকে পেয়ে মন আনন্দ উন্মাদ হয়েছিল। ঠিক এমনই তোমার জন্য মন চিতকার করেছিল। সেই জ্যোৎস্না রাত রোজ আসে, প্রশ্ন করে। আমি এখন নিঃশব্দ থাকি, জানলা বন্ধ রেখে নিজের ঘরে। ©Ananta Dasgupta

#bengaliwriter #bengalistory #BengaliPoem #moon_day #Bengali  White বিচ্ছেদ মিটিয়ে যখন তুমি এসেছিলে, 
মনের মধ্যে শান্তির সৃষ্টি হয়েছিল। 
অনেক কথা, অনেক ভালোবাসা নিয়ে, 
আমাদের জীবন জ্যোৎস্নায় ভরেছিল।
একই সময় দাড়িয়ে দেখতাম চাঁদের আলো
একই কথা না জানি কত বার বলতাম, শুনতাম। 
তোমার আসা জীবন দিয়ে গেয়েছিল। 
কিন্তু রাতের চাঁদ দিনের আলোয় টেকেনা। 
চার দিনের সম্বল নিয়ে সারা জীবন কাটানো যায়না। 
আমার আশা আমাকে অন্য রাস্তায় নিয়ে গেছে। 
তোমাকে পাওয়া আর হারিয়ে দেওয়ার মাঝে রেখে গেছে। 
বিশ্বাসের সমুদ্র থেকে কখনো নিজেকে বের করিনি। 
কখনো কোনো মোড়ে তোমাকে অচেনা করার চেষ্টা করিনি। 
যেমন তোমাকে পেয়ে মন আনন্দ উন্মাদ হয়েছিল। 
ঠিক এমনই তোমার জন্য মন চিতকার করেছিল।
সেই জ্যোৎস্না রাত রোজ আসে, প্রশ্ন করে। 
আমি এখন নিঃশব্দ থাকি, জানলা বন্ধ রেখে নিজের ঘরে।

©Ananta Dasgupta

আমি অনিরুদ্ধ। ডাক নাম অনি। আজ ১২ দিন হল আমি কিছু লিখিনি নিজের কিছু ব্যক্তিগত কারনের জন্য। ১২ দিন! দেখলে মনে হয় এই তো কেটে গেল। কিন্তু এই ১২ দিন আমার জীবনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিনের মধ্যে সবসময় পড়বে। এই দিন গুলোর মধ্যে আমি অনেক কিছু বুঝতে পেরেছি, জানতে পেরেছি। হয়তো সবকটা ঠিক না হতে পারে কিন্তু কিছুটা এগোনোর মত রাস্তা পাওয়া গেছে। আমার একটা খারাপ অভ্যাস আছে। আমি লোকজনের সামনে অতটা ফ্রি না যতটা আমি একা থাকলে হই। এই কারনে আমি বুঝিয়ে বলতে হয়তো অক্ষম। এই ১২ দিন আমাকে অনেক কিছু শিখিয়েছে। একা আমি আগেও থেকেছি কিন্তু এইটা একটা আলাদা অনুভূতি। জানতে পেরেছি নিজের চিতকার টা বাইরে বের করা কতটা দরকার। মুখ চাপা রেখে তো অনেক কষ্টই আমার বালিশ ভিজিয়েছে কিন্তু মাঝে মাঝে একটা চিতকার দরকার। বুঝতে পেরেছি জীবনে হুশে আসতে হলে মাঝে মাঝে বেহুশ হওয়া টাও দরকার। জানতে পারলাম এই ব্যস্ত জীবনে কারোর কাছে অত সময় নেই জানার জন্য, অন্যর জীবনে কি হচ্ছে। দেখলাম, বুঝলাম, শিখলাম। নিজের ঠিক, নিজের ভুল, নিজের বোকামি, নিজের অবহেলা। জানলাম মনের ভাবনা সবার এক থাকে না। আমি যার জন্য যতটা ভাবছি, তারা নাও ভাবতে পারে। বুঝতে পারলাম, এই হাঁসি, কান্না, চিন্তা, অভিমান, কষ্ট, ক্ষত আর বেহুশির পরেও আমি হারিনি। কেউ আছে যে আমাকে সামলে রেখেছে। শিক্ষা পেলাম, প্রত্যাশা হীন ভালোবাসার জীবন কি ভাবে চালাতে হয়। ©Ananta Dasgupta

#bengaliwriting #anantadasgupta #bengalistory #Bengali #Quotes  আমি অনিরুদ্ধ। ডাক নাম অনি। আজ ১২ দিন হল আমি কিছু লিখিনি নিজের কিছু ব্যক্তিগত কারনের জন্য। ১২ দিন! দেখলে মনে হয় এই তো কেটে গেল। কিন্তু এই ১২ দিন আমার জীবনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিনের মধ্যে সবসময় পড়বে। এই দিন গুলোর মধ্যে আমি অনেক কিছু বুঝতে পেরেছি, জানতে পেরেছি। হয়তো সবকটা ঠিক না হতে পারে কিন্তু কিছুটা এগোনোর মত রাস্তা পাওয়া গেছে। 

আমার একটা খারাপ অভ্যাস আছে। আমি লোকজনের সামনে অতটা ফ্রি না যতটা আমি একা থাকলে হই। এই কারনে আমি বুঝিয়ে বলতে হয়তো অক্ষম। এই ১২ দিন আমাকে অনেক কিছু শিখিয়েছে। একা আমি আগেও থেকেছি কিন্তু এইটা একটা আলাদা অনুভূতি। 

জানতে পেরেছি নিজের চিতকার টা বাইরে বের করা কতটা দরকার। মুখ চাপা রেখে তো অনেক কষ্টই আমার বালিশ ভিজিয়েছে কিন্তু মাঝে মাঝে একটা চিতকার দরকার। বুঝতে পেরেছি জীবনে হুশে আসতে হলে মাঝে মাঝে বেহুশ হওয়া টাও দরকার। জানতে পারলাম এই ব্যস্ত জীবনে কারোর কাছে অত সময় নেই জানার জন্য, অন্যর জীবনে কি হচ্ছে। দেখলাম, বুঝলাম, শিখলাম। নিজের ঠিক, নিজের ভুল, নিজের বোকামি, নিজের অবহেলা। 

জানলাম মনের ভাবনা সবার এক থাকে না। আমি যার জন্য যতটা ভাবছি, তারা নাও ভাবতে পারে। বুঝতে পারলাম, এই হাঁসি, কান্না, চিন্তা, অভিমান, কষ্ট, ক্ষত আর বেহুশির পরেও আমি হারিনি। কেউ আছে যে আমাকে সামলে রেখেছে। শিক্ষা পেলাম, প্রত্যাশা হীন ভালোবাসার জীবন কি ভাবে চালাতে হয়।

©Ananta Dasgupta
Trending Topic